এ্যডেনিয়াম
adenium desert rose flower plant
How to care adenium desert rose plant
যারা একটু কম দেখাশোনা করেই সারা বছর ফুল পেতে চায় তাদের জন্য আদর্শ হল এই এ্যডেনিয়াম ফুলের গাছ
এ্যডেনিয়াম একটি খুব সুন্দর ও দীর্ঘজীবী ফুলের গাছ। বিশেষ করে যারা ছাদে ফুলের বাগান বানাতে পছন্দ করেন তাদের কাছে তো এ্যডেনিয়াম খুবই প্রিয়। এর অনেক প্রজাতি বিভিন্ন রং এ পাওয়া যায়.. সিঙ্গেল, ডাবল, বাইকালার, ইত্যাদি। কয়েকটির ছবি দিলাম। এ্যডেনিয়াম এর আসল নাম হল এ্যডেনডাম (addendum) একে আরেক নাম ডাকা হয়.. সেটা হল ডেসার্ট রোস ( Desert rose) এই গাছের আসল উৎপত্তি কিন্তু আফ্রিকা উপমহাদেশে বিশেষ করে নাম্বিয়া, সোমালিয়া, জাম্বিয়া, বৎসোয়ানা, প্রভৃতি অঞ্চলে। এছাড়া সেনেগাল থেকে সুদান ও থাইল্যান্ড এবং আরব দেশেও এর কিছু প্রজাতি পাওয়া যায়।
----------------------------------------------------------------------
इस लेख को हिंदी में परने के लिए इसपर CLICK करे
----------------------------------------------------------------------
If you want to read this article in English CLICK hare
----------------------------------------------------------------------
বিভিন্ন জায়গায় একে নানান নাম ডাকা হয়ে থাকে যেমন - সাবি ষ্টার ( Sabi star ) কুদু ( Kudu ) মোক আজেলিয়া ( Mock azalea ) ইম্পালা লিলি ( Impala lily ) জাপানিজ ফ্রাঙ্গিপানি ( Japanese frangipani ) ব্যাংকক কালাচুচী ( Bangkok kalachuchi ) এবং ডেসার্ট রোস ( Desert rose )
এই গাছ বিদেশী হলে কি হবে এখন যে কোনো নার্সারী তে খুব সহজেই পাওয়া যায়।
এই এ্যডেনিয়ামের খুব সুন্দর বনসাই ও তৈরী করা যায়। দারুন লাগে দেখতে।
জাতি: Wrightieae
মহাজাতি: Adenium
প্রজাতি: Adenium obesum
শ্রেণী: Eudicots , Asterids, Angiosperms
ক্রম: Gentianales
পরিবার: Apocynaceae
শাখা : Apocynoideae
adenium desert rose flower plant
এর প্রায় ৫ থেকে ১২ রকমের প্রজাতি পাওয়া যায় । নিচে কয়েকটির নাম দেওয়া হল
➽ Adenium arabicum
➽ Adenium boehmianum
➽ Adenium multiflorum
➽ Adenium obesum
➽ Adenium oleifolium
➽ Adenium swazicum
আসুন আজ আমি আপনাদের এ্যডেনিয়াম গাছ লাগানো সম্পর্কে নিজের জানা কিছু তথ্য শেয়ার করছি
যেমনটা এর নাম ডেসার্ট রোস।,,যার মানে মরুভূমির গোলাপ। এখন বুঝতেই পারছেন মরুভূমির পরিবেশ অনুযায়ীই এর মাটি ও জলের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে আসুন জেনে নিই।
প্রথমেই হচ্ছে মাটি তৈরি,,, ভাগটা ঠিক এইরকম রাখবেন
➽ মাটি --২৫%
➽ বালি --২৫%
➽ সার --২৫%
➽ ইটকুঁচো -২৫%
➽ হাড়গুঁড়ো --১০০/১৫০ গ্রাম টব প্রতি
➤ যেকোনো চাষযোগ্য মাটি হলেই হবে
➤ বাড়ি বানানোর যে বালি সেই বালি ব্যবহার করবেন
➤ সার যে কোনো ব্যবহার করতে পারেন (পাতাসার, গোবরসার, বা কেঁচোসার )
➤ ইটকুঁচো না পেলে পুরোনো মাটির টব ভাঙা থাকলে সেটাকে কুঁচো করেও ব্যবহার করা যেতে পারে
➤ হাড়গুঁড়ো সারের দোকানে পেয়ে যাবেন। না পেলে ডিমের খোলা গুঁড়ো করে দিতে পারেন ৪/৫ চামচ
নিচের ছবিটি দেখুন
adenium soil mix
এই সবগুলোকে একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। বাস্ মাটি তৈরি
এবার গাছ বসানোর ব্যবস্থা। এ্যডেনিয়ামের জন্য বেশি মাটি লাগে না তাই একটু ছোট টব ব্যবহার করাই উচিত
নতুন গাছের জন্য ৬/৭ ইঞ্চি টব যথেষ্ট
প্রথমে টবটিকে নিন , টবের নিচে যে ফুটো আছে তার ওপরে একটি খোলামকুচি রেখে তার ওপর কিছুটা বালি দিয়ে তবেই তৈরী করা মাটি দেবেন। .. এতে কি হয় অত্যাধিক জল সহজেই বেরিয়ে যায় আর আপনার গাছের সুসাস্থ্য বজায় থাকে।
নিচের ছবিটি দেখুন
adenium pots
এ্যডেনিয়ামে বেশি জল একদমি লাগেনা বরং জল বেশি হলে গাছ মারা যাবার ভয়টাই বেশি থাকে বিশেষ করে বর্ষাকালে,, তাই এতো ব্যবস্থা।
এবার চারা গাছ বসিয়ে দিয়ে অল্প মাত্রায় জল দিন। মাটি শুকনো হলে তবেই আবার জল দেবেন।
adenium desert rose flower plant
যেমনটা দেখছেন একসাথে অনেকগুলি ফুল ফুটে রয়েছে । পরে এই ফুলগুলি থেকেই এর ফল তৈরী হয় যেগুলো দেখতে অনেকটা গরুর সিংয়ের মতো লাগে । এর ভিতরে অনেকগুলি বীজ থাকে যা থেকে নতুন চারা তৈরী করা হয়ে থাকে ।
এটা ছাড়া গ্রাফটিং ও কাটিং পদ্ধতিতেও এর নতুন গাছ তৈরী করা হয় । এমন কি গ্রাফটিং পদ্ধতিতে একই গাছে বিভিন্ন রঙের এডেনিয়াম ফুলের ডাল জুড়ে দিয়ে তাকে একটি মাল্টিকালার এডেনিয়াম গাছে রূপান্তরিত করা যেতে পারে । যেটি ফুলে ভরে যাবার পর দুর্দান্ত লাগে দেখতে ।
adenium desert rose flower plant
পরিচর্যা ➢
এই গাছকে সম্পূর্ণ রোদে রাখবেন,, তবেই এর থেকে ভালো ফুল পাওয়া যায় ।
এই গাছে বিশেষ কোনো রোগ হয়না তাই ঔষুধ দেবার ঝামেলা নেই । শুধু বর্ষাকালে একটু খেয়াল রাখলেই অনেক বছর একে বাঁচিয়ে রাখা যায়। খুব বেশি বৃষ্টির সময় টব টিকে গাছসুদ্ধু কাত করেও রেখে দিতে পারেন ।
আর অন্যান্য গাছের সাথে একেও মাঝে মাঝে খোল পচানো জল দিয়ে দেবেন ।
শীতকালে এই গাছের পাতা বেশির ভাগই ঝরে যায় ঠান্ডা কুয়াশা লাগার ফলে । তবে সেটা গাছের কোনো ক্ষতি করে না ঠান্ডা কমে গেলে আবার নতুন পাতা গজিয়ে ওঠে । তবে এটা থেকে বাঁচার জন্য গাছটিকে কোনো শেড বা পলি হাউসের ভিতর রাখতে পারেন ।
ছাঁটাই ➣
বর্ষাকাল আর শীতকাল ছাড়া যে কোনো সময় এর ছাঁটাই করা চলে। ছাঁটাই করার পর সেই জায়গায় যেকোনো ছত্রাকনাশক পাউডার ( যেমন Saaf , Bavistin ইত্যাদি ) লাগিয়ে দেবেন ।
সাবধানতা ➣
অ্যাডেনিয়াম একটি বিষাক্ত উদ্ভিদের আওতায় পরে । এর শিকড় এবং কান্ডের মধ্যে একটি স্যাপ উত্পাদন করে যার মধ্যে কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড ( Cardiac glycosides ) রয়েছে । এই স্যাপটি আফ্রিকার বেশিরভাগ অংশের শিকারিরা তাদের শিকারের জন্য তীরের বিষ হিসাবে ব্যবহৃত করে ।
adenium desert rose flower plant
adenium desert rose flower plant |
How to care adenium desert rose plant
যারা একটু কম দেখাশোনা করেই সারা বছর ফুল পেতে চায় তাদের জন্য আদর্শ হল এই এ্যডেনিয়াম ফুলের গাছ
----------------------------------------------------------------------
इस लेख को हिंदी में परने के लिए इसपर CLICK करे
----------------------------------------------------------------------
If you want to read this article in English CLICK hare
----------------------------------------------------------------------
বিভিন্ন জায়গায় একে নানান নাম ডাকা হয়ে থাকে যেমন - সাবি ষ্টার ( Sabi star ) কুদু ( Kudu ) মোক আজেলিয়া ( Mock azalea ) ইম্পালা লিলি ( Impala lily ) জাপানিজ ফ্রাঙ্গিপানি ( Japanese frangipani ) ব্যাংকক কালাচুচী ( Bangkok kalachuchi ) এবং ডেসার্ট রোস ( Desert rose )
এই গাছ বিদেশী হলে কি হবে এখন যে কোনো নার্সারী তে খুব সহজেই পাওয়া যায়।
এই এ্যডেনিয়ামের খুব সুন্দর বনসাই ও তৈরী করা যায়। দারুন লাগে দেখতে।
জাতি: Wrightieae
মহাজাতি: Adenium
প্রজাতি: Adenium obesum
শ্রেণী: Eudicots , Asterids, Angiosperms
ক্রম: Gentianales
পরিবার: Apocynaceae
শাখা : Apocynoideae
adenium desert rose flower plant |
এর প্রায় ৫ থেকে ১২ রকমের প্রজাতি পাওয়া যায় । নিচে কয়েকটির নাম দেওয়া হল
➽ Adenium arabicum
➽ Adenium boehmianum
➽ Adenium multiflorum
➽ Adenium obesum
➽ Adenium oleifolium
➽ Adenium swazicum
আসুন আজ আমি আপনাদের এ্যডেনিয়াম গাছ লাগানো সম্পর্কে নিজের জানা কিছু তথ্য শেয়ার করছি
যেমনটা এর নাম ডেসার্ট রোস।,,যার মানে মরুভূমির গোলাপ। এখন বুঝতেই পারছেন মরুভূমির পরিবেশ অনুযায়ীই এর মাটি ও জলের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলে আসুন জেনে নিই।
প্রথমেই হচ্ছে মাটি তৈরি,,, ভাগটা ঠিক এইরকম রাখবেন
➽ মাটি --২৫%
➽ বালি --২৫%
➽ সার --২৫%
➽ ইটকুঁচো -২৫%
➽ হাড়গুঁড়ো --১০০/১৫০ গ্রাম টব প্রতি
➤ যেকোনো চাষযোগ্য মাটি হলেই হবে
➤ বাড়ি বানানোর যে বালি সেই বালি ব্যবহার করবেন
➤ সার যে কোনো ব্যবহার করতে পারেন (পাতাসার, গোবরসার, বা কেঁচোসার )
➤ ইটকুঁচো না পেলে পুরোনো মাটির টব ভাঙা থাকলে সেটাকে কুঁচো করেও ব্যবহার করা যেতে পারে
➤ হাড়গুঁড়ো সারের দোকানে পেয়ে যাবেন। না পেলে ডিমের খোলা গুঁড়ো করে দিতে পারেন ৪/৫ চামচ
নিচের ছবিটি দেখুন
adenium soil mix |
এই সবগুলোকে একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। বাস্ মাটি তৈরি
এবার গাছ বসানোর ব্যবস্থা। এ্যডেনিয়ামের জন্য বেশি মাটি লাগে না তাই একটু ছোট টব ব্যবহার করাই উচিত
নতুন গাছের জন্য ৬/৭ ইঞ্চি টব যথেষ্ট
প্রথমে টবটিকে নিন , টবের নিচে যে ফুটো আছে তার ওপরে একটি খোলামকুচি রেখে তার ওপর কিছুটা বালি দিয়ে তবেই তৈরী করা মাটি দেবেন। .. এতে কি হয় অত্যাধিক জল সহজেই বেরিয়ে যায় আর আপনার গাছের সুসাস্থ্য বজায় থাকে।
নিচের ছবিটি দেখুন
adenium pots |
এ্যডেনিয়ামে বেশি জল একদমি লাগেনা বরং জল বেশি হলে গাছ মারা যাবার ভয়টাই বেশি থাকে বিশেষ করে বর্ষাকালে,, তাই এতো ব্যবস্থা।
এবার চারা গাছ বসিয়ে দিয়ে অল্প মাত্রায় জল দিন। মাটি শুকনো হলে তবেই আবার জল দেবেন।
যেমনটা দেখছেন একসাথে অনেকগুলি ফুল ফুটে রয়েছে । পরে এই ফুলগুলি থেকেই এর ফল তৈরী হয় যেগুলো দেখতে অনেকটা গরুর সিংয়ের মতো লাগে । এর ভিতরে অনেকগুলি বীজ থাকে যা থেকে নতুন চারা তৈরী করা হয়ে থাকে ।
adenium desert rose flower plant |
যেমনটা দেখছেন একসাথে অনেকগুলি ফুল ফুটে রয়েছে । পরে এই ফুলগুলি থেকেই এর ফল তৈরী হয় যেগুলো দেখতে অনেকটা গরুর সিংয়ের মতো লাগে । এর ভিতরে অনেকগুলি বীজ থাকে যা থেকে নতুন চারা তৈরী করা হয়ে থাকে ।
এটা ছাড়া গ্রাফটিং ও কাটিং পদ্ধতিতেও এর নতুন গাছ তৈরী করা হয় । এমন কি গ্রাফটিং পদ্ধতিতে একই গাছে বিভিন্ন রঙের এডেনিয়াম ফুলের ডাল জুড়ে দিয়ে তাকে একটি মাল্টিকালার এডেনিয়াম গাছে রূপান্তরিত করা যেতে পারে । যেটি ফুলে ভরে যাবার পর দুর্দান্ত লাগে দেখতে ।
adenium desert rose flower plant |
পরিচর্যা ➢
এই গাছকে সম্পূর্ণ রোদে রাখবেন,, তবেই এর থেকে ভালো ফুল পাওয়া যায় ।
এই গাছে বিশেষ কোনো রোগ হয়না তাই ঔষুধ দেবার ঝামেলা নেই । শুধু বর্ষাকালে একটু খেয়াল রাখলেই অনেক বছর একে বাঁচিয়ে রাখা যায়। খুব বেশি বৃষ্টির সময় টব টিকে গাছসুদ্ধু কাত করেও রেখে দিতে পারেন ।
এই গাছে বিশেষ কোনো রোগ হয়না তাই ঔষুধ দেবার ঝামেলা নেই । শুধু বর্ষাকালে একটু খেয়াল রাখলেই অনেক বছর একে বাঁচিয়ে রাখা যায়। খুব বেশি বৃষ্টির সময় টব টিকে গাছসুদ্ধু কাত করেও রেখে দিতে পারেন ।
আর অন্যান্য গাছের সাথে একেও মাঝে মাঝে খোল পচানো জল দিয়ে দেবেন ।
শীতকালে এই গাছের পাতা বেশির ভাগই ঝরে যায় ঠান্ডা কুয়াশা লাগার ফলে । তবে সেটা গাছের কোনো ক্ষতি করে না ঠান্ডা কমে গেলে আবার নতুন পাতা গজিয়ে ওঠে । তবে এটা থেকে বাঁচার জন্য গাছটিকে কোনো শেড বা পলি হাউসের ভিতর রাখতে পারেন ।
শীতকালে এই গাছের পাতা বেশির ভাগই ঝরে যায় ঠান্ডা কুয়াশা লাগার ফলে । তবে সেটা গাছের কোনো ক্ষতি করে না ঠান্ডা কমে গেলে আবার নতুন পাতা গজিয়ে ওঠে । তবে এটা থেকে বাঁচার জন্য গাছটিকে কোনো শেড বা পলি হাউসের ভিতর রাখতে পারেন ।
ছাঁটাই ➣
বর্ষাকাল আর শীতকাল ছাড়া যে কোনো সময় এর ছাঁটাই করা চলে। ছাঁটাই করার পর সেই জায়গায় যেকোনো ছত্রাকনাশক পাউডার ( যেমন Saaf , Bavistin ইত্যাদি ) লাগিয়ে দেবেন ।
অ্যাডেনিয়াম একটি বিষাক্ত উদ্ভিদের আওতায় পরে । এর শিকড় এবং কান্ডের মধ্যে একটি স্যাপ উত্পাদন করে যার মধ্যে কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড ( Cardiac glycosides ) রয়েছে । এই স্যাপটি আফ্রিকার বেশিরভাগ অংশের শিকারিরা তাদের শিকারের জন্য তীরের বিষ হিসাবে ব্যবহৃত করে ।
সাবধানতা ➣
অ্যাডেনিয়াম একটি বিষাক্ত উদ্ভিদের আওতায় পরে । এর শিকড় এবং কান্ডের মধ্যে একটি স্যাপ উত্পাদন করে যার মধ্যে কার্ডিয়াক গ্লাইকোসাইড ( Cardiac glycosides ) রয়েছে । এই স্যাপটি আফ্রিকার বেশিরভাগ অংশের শিকারিরা তাদের শিকারের জন্য তীরের বিষ হিসাবে ব্যবহৃত করে ।
adenium desert rose flower plant |
শেষান্তে ➣
কারও কারও ফুলগাছে কিছুদিন পর ফুল হওয়া কম হয়ে যায় বা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় ।
আমার মনে হয় এর কারণ নিয়মিত রাসায়নিক সার প্রয়োগ করা ।
শুরুতে তো এর ফল ভালোই দেখা যায় কিন্তু কিছু দিন পর থেকেই টবের মাটি খারাপ হতে শুরু করে দেয় ।
আমি নিজে এটা উপলব্ধি করেছি ।
নিয়মিত রাসায়নিক সার প্রয়োগের ফলে মাটি রুক্ষ ও শক্ত হয়ে যায় যার ফলে গাছের শিকড় ঠিক ভাবে ছড়াতে পারেনা এবং জল ধারণ করার ক্ষমতাও কমে যায় ।
সেজন্যই আমি নিজে এর ব্যবহার করিনা ও কাউকে এটার পরামর্শও দিই না ।
আমি সব সময় জৈব সারের ব্যবহারই করি ।
অন্য লেখা পড়ার জন্য এগুলিতে ক্লিক করুন - রজনীগন্ধা বাগানবিলাস বদ্রি পাখি জবা
আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার একটু হলেও কাজে লাগবে
কোনো ভুল ত্রুটি থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন
ভালো লাগলে শেয়ার করবেন ।।
মনপছন্দ রান্নার পদ সম্পর্কে জানার জন্য এই ব্লগটি পড়ুন Tasty with Healthy
ধন্যবাদ
কারও কারও ফুলগাছে কিছুদিন পর ফুল হওয়া কম হয়ে যায় বা পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় ।
আমার মনে হয় এর কারণ নিয়মিত রাসায়নিক সার প্রয়োগ করা ।
শুরুতে তো এর ফল ভালোই দেখা যায় কিন্তু কিছু দিন পর থেকেই টবের মাটি খারাপ হতে শুরু করে দেয় ।
আমি নিজে এটা উপলব্ধি করেছি ।
নিয়মিত রাসায়নিক সার প্রয়োগের ফলে মাটি রুক্ষ ও শক্ত হয়ে যায় যার ফলে গাছের শিকড় ঠিক ভাবে ছড়াতে পারেনা এবং জল ধারণ করার ক্ষমতাও কমে যায় ।
সেজন্যই আমি নিজে এর ব্যবহার করিনা ও কাউকে এটার পরামর্শও দিই না ।
আমি সব সময় জৈব সারের ব্যবহারই করি ।
অন্য লেখা পড়ার জন্য এগুলিতে ক্লিক করুন - রজনীগন্ধা বাগানবিলাস বদ্রি পাখি জবা
আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার একটু হলেও কাজে লাগবে
কোনো ভুল ত্রুটি থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন
ভালো লাগলে শেয়ার করবেন ।।
ধন্যবাদ
আমার মনে হয় এর কারণ নিয়মিত রাসায়নিক সার প্রয়োগ করা ।
শুরুতে তো এর ফল ভালোই দেখা যায় কিন্তু কিছু দিন পর থেকেই টবের মাটি খারাপ হতে শুরু করে দেয় ।
আমি নিজে এটা উপলব্ধি করেছি ।
নিয়মিত রাসায়নিক সার প্রয়োগের ফলে মাটি রুক্ষ ও শক্ত হয়ে যায় যার ফলে গাছের শিকড় ঠিক ভাবে ছড়াতে পারেনা এবং জল ধারণ করার ক্ষমতাও কমে যায় ।
সেজন্যই আমি নিজে এর ব্যবহার করিনা ও কাউকে এটার পরামর্শও দিই না ।
আমি সব সময় জৈব সারের ব্যবহারই করি ।
অন্য লেখা পড়ার জন্য এগুলিতে ক্লিক করুন - রজনীগন্ধা বাগানবিলাস বদ্রি পাখি জবা
আশা করি এই তথ্যগুলি আপনার একটু হলেও কাজে লাগবে
কোনো ভুল ত্রুটি থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন
ভালো লাগলে শেয়ার করবেন ।।
মনপছন্দ রান্নার পদ সম্পর্কে জানার জন্য এই ব্লগটি পড়ুন Tasty with Healthy
ধন্যবাদ
Khub Valo thanks
ReplyDeleteখুব উপকৃত হলাম। ধন্যবাদ ।
ReplyDelete